
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা এর বৈঠক থেকে প্রধানমন্ত্রী আহবান জানান, ইফতার পার্টি না করে সেই টাকা দিয়ে সাহায্যমতো মানুষের পাশে দাঁড়াতে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে একই সাথে ইফতার করাকে পার্টি হিসাবে আখ্যায়িত করে এই আহবান জানান তিনি।
পুরো রমজানেই বিশেষ করে শেষদিকে বিভিন্ন গণ ইফতার ও দোয়া মাহফিল মঞ্চে সহমত ভাইদের অনুপ্রবেশের পর থেকে এই সিদ্ধান্ত জানান তিনি। বছরের বিভিন্ন সময় কাঠালের বার্গার, মিষ্টি কুমরার বেগুনী সহ নানান বিষয়ে বিকল্প বের করে দেন মমতাময়ী এবং সেই ধারা অব্যাহত রাখেন ইবাদতের এই বিশেষ মাসেও।
এদিকে রমজানের শেষভাগে কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে ইফতার পার্টিতে বিচ্ছিন্ন হামলার ঘটনা ঘটেছে যাদের কারোরই বরাবরের মতোন বিচার হয়নি।
এ বিষয়ে অনেকেই ফেসবুকে মুখ খুলেছেন।Dr. Asif Nazrul জানান শাহ্জালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইফতার পার্টি বন্ধের নোটিশ তিনি প্রথমে বিশ্বাস করেননি। এখন মনে হচ্ছে, এমন নোটিশ দেয়ার সাহস এরা পায় কোথা থেকে? ইফতার পার্টি বন্ধ করে আ.লীগ মুসলমানদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে: মুফতি রেজাউল করিম জানান এ কথা।